১৯৫৫ সালে আমাদের এই বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। বিদ্যালয়টি আধা পাকা ভবনে নির্মিত। ইহার ৩ টি শ্রেনীকক্ষ এবং ১ টি অফিস কক্ষ আছে। এ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠাকাল হইতে অত্যান্ত ভাল ফলাফল করে আসছে। বিদ্যালয়ে কোন বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা নেই। অত্র বিদ্যালয়ে ভুমি দাতার নাম মৃত পবিত্র মোহন দাস।
আমাদের এই বিদ্যালয়টির ইতিহাস অনেক ব্যাপক স্থানীয় জনগণ কর্তৃক অনেক ত্যাগ কষ্ট স্বীকার করে এই ভবনটির উদ্দ্যেগ নেন। তাই এলাকার গন্যমান্য লোকজনের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় এই বিদ্যালয়টি ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়টির নামকরণ হয় গ্রামের নাম হিসেবে।
শ্রেনী | বালক | বালিকা | মোট |
১ম | ২৫ | ১০ | ৩৫ |
২য় | ১৪ | ২২ | ৩৬ |
৩য় | ২১ | ১৩ | ৩৪ |
৪র্থ | ০৮ | ১৭ | ২৫ |
৫ম | ০০ | ১৬ | ১৬ |
মোট | ৬৮ | ৭৮ | ১৪৬ |
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
১ | শৈলেশ চন্দ্র দাস | সভাপতি |
২ | হাসির আলী | সহঃ সভাপতি |
৩ | কেলী রানী দাস | শিক্ষক প্রতিনিধি |
৪ | নিহার চন্দ্র দাস | অভিভাবক সদস্য |
৫ | প্রদিপ চন্দ্র দাস | জমি দাতা সদস্য |
৬ | উমা রানী দাস | শিক্ষানুরাগী সদস্য |
৭ | দীপালী রানী দাস | শিক্ষানুরাগী মহিলা সদস্য |
৮ | অবোধ চন্দ্র দাস | মেধাবী অভিভাবক সদস্য |
৯ | সদয় চন্দ্র দাস | উচ্চবিদ্যালয় শিক্ষক প্রতিনিধি |
১০ | নির্মলা রানী দাস | মহিলা অভিভাবক সদস্য |
১১ | ললাই মিয়া | ইউ/পি সদস্য |
১২ | সঞ্জয় চন্দ্র দাস (প্রঃ শিঃ) | সদস্য সচিব |
বিগত ৫ বছরের সমাপনী পরীক্ষায় ১০০% ফলাফল।
২০০১ সালে সূপর্ণা রানী দাস, ২০০৫ সালে কলি রানী দাস ২০১১ সালে আশীস কুমার দাস আকাশ এবং রাহুল চন্দ্র দাস সাধারণ বৃত্তি পেয়েছে।
২০০৫ সালের সমাপনী পরীক্ষায় ১০ নং উত্তর বাদেপাশা ইউনিয়ন এর মধ্যে সবচেয়ে ভাল ফলাফল করায় উপজেলা শিক্ষা অফিসার মহী উদ্দিন আহমদ সনদ প্রদান করেন।
ভবিষ্যতে আমাদের এই বিদ্যালয়টি একটি মডেল বিদ্যালয়ে পরিনত করার জন্য শিক্ষক শিক্ষিকা বৃন্ধ এবং বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি সক্রিয় ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
সঞ্জয় কুমার দাস ( প্রধান শিক্ষক)
ছয়ঘরী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।
গোলাপগঞ্জ, সিলেট।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস